সম্পাদকীয় : "দেশ পরিচালনায় ডক্টর মোঃ ইউনুসকে কোন ভাবেই সফল হতে না দেওয়ার পরিকল্পনার অংশ হিসাবে বি.এন.পি. প্রসিডেন্ট চুপ্পুকে স্বপদে রেখে দেওয়ার গু-ধরে।" চুপ্পুকে প্রেসিডেন্ট পদে রেখে দেওয়ার মানেই হলো ডক্টর ইউনুসসহ বিপ্লবীদের শক্তিকে অর্ধেক করে দেওয়া। স্বৈরাচারের সেকেন্ড ইনকমাণ্ড এই চুপ্পুর স্বাক্ষর ছাড়া ডক্টর ইউনুস কাউকে হায়ারিং ফায়ারিংগ, কোন কিচ্ছুই করতে পারবেননা।
ইউনুস সরকারের হাতে হায়ারিং ফায়ারিংয়ের ক্ষমতা না দেওয়া এই বিএনপির নেতা-নেত্রীই আজ ইউনুস সরকারের বিরুদ্ধে স্বৈরাচারের দুসর আমলাদের ফায়ারিং না করার অপবাদ দিয়ে কুৎসা রটিয়ে যাচ্ছেন, অপবাদের খৈ ফুটাচ্ছেন ।তার কারন , আজকের বি.এন.পি'র নেতা নেত্রীর বেশির ভাগই আওয়ামীলীগের উচ্ছিস্ট। ফজলু , হাবিবের মত মোটা মাথার নেতা -নেত্রীরা তীক্ষ্ন বুদ্ধি সম্পন্ন আওয়ামীলীগারদের সাথে কুলিয়ে উঠতে না পেরে মিষ্টি কথায় সহজে পদ ভাগিয়ে নিতে বিএনপিতে ডুকে পরে। এদের কারনে বিএনপি দুর্নীতিতে বারবার চ্যাম্পিয়ন হয়!!
আওয়ামীলীগ নয় বি.এন.পি. পর পর ৫ বার দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ান??
খালেদা জিয়ার মত সৎ নেত্রী থাকার পরও বি.এন.পি পর পর ৫ বার দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ান হয়েছে, শুধু মাত্র ওই সব মাথা মোটা নেতাদের আগা থেকে মাথা পর্যন্ত সব গিলে খাওয়ার উগ্র বাসনা থেকে।
আওয়ামীলী প্রজেক্টের নামে বিদেশ থেকে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার এনে হাওয়ার উপর গিলে দেশে দেশে বেগম পাড়া গড়েছে , বিশ্বের নানান দেশের সবোর্চ্চ বিলিয়নার বনেছে অথচ বি.এন.পি'র হাওয়া ভবনের নামে পাহাড় সমান অভিযোগ!!!
তারা নাকি চাঁদাবাজি, নিয়োগ বাণিজ্য, ফাইল আটকে টাকা আদায় এমন কি পাড়া মহল্লার দোকানে দোকানে চাঁদাবাজি, ছিচকে চুরি করে জনগনের জীবন বিভীষিকাময় করে তুলেছিলো।
আওয়ামীলীগ ক্ষুদ খেয়ে ক্ষুধা নষ্ট করার মত বোকামি না করে জন্যগনের চোখে ধুলা দিয়ে দিনে দুপুরে আস্তো হাতি গিলে খেয়েছে। স্টক মার্কেট , ব্যাঙ্ক-বীমা , রেল , বিমান এমনকি রাষ্ট্রীয় কোষাগারও আওয়ামীলীগের ডাকাতদের হাত থেকে রক্ষা পায়নি। তারপরও আওয়ামীলীগ দুর্নীতিতে চেম্পিয়ন হয়নি!!!!